facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ০৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার, ২০২৪

Walton

৩ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণাসহ পুঁজিবাজারের প্রধান ছয় খবর


২০ অক্টোবর ২০২৪ রবিবার, ১১:৫৯  এএম

ডেস্ক রিপোর্ট

শেয়ার বিজনেস24.কম


৩ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণাসহ পুঁজিবাজারের প্রধান ছয় খবর

সাকিবসহ হিরু সিন্ডিকেটের শেয়ার কারসাজির তথ্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে

শেয়ারবাজারের আলোচিত কারসাজিকারী ক্যাডার কর্মমকর্তা সমবায় অধিদপ্তরে উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের হিরু ও ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানসহ তাঁর সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সংঘটিত শেয়ার কারসাজির তথ্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

গত ৭ অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে চিঠিটি পাঠায় বিএসইসি। চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে অর্থ উপদেষ্টা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালককে।

চিঠিতে বিএসইসি জানিয়েছে, আবুল খায়ের হিরু ও তাঁর সহযোগীদের শেয়ার কারসাজি প্রমাণ হওয়ায় বিভিন্ন সময় মোট ১৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে ১২টির বেশি কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি করেছে এই চক্রটি।

এর আগে শেয়ারবাজারে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার কারসাজির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে আবুল খায়ের হিরু, তার পরিবারের সদস্য এবং সাকিব আল হাসানসহ সহযোগীদের নাম উঠে এলেও কারো বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বে পুনর্গঠিত বিএসইসি হিরু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। হিরুর ব্যবসায়িক পার্টনার হিসেবে আলোচিত ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকেও ছাড় দেয়নি বিএসইসি।

অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে হিরু সিন্ডিকেটের বিও হিসাবের তথ্য তুলে ধরে বিএসইসি জানিয়েছে, সহযোগীদের সঙ্গে মিলে হিরু বিভিন্ন সময়ে শেয়ারবাজারে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে করসাজি করেছেন। এতে শেয়ারবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যা শেয়ারবাজারের উন্নয়নের পরিপন্থী। ওই চক্রের কারসাজি প্রমাণিত হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে বিএসইসি।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে হিরু ও তাঁর সহযোগীদের কারসাজির বিস্তারিত তথ্য ও জরিমানার বিষয় উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, ২০১৯ সালের নভেম্বরে প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে প্রথম আলোচনায় আসেন আবুল খায়ের হিরু। প্যারামাউন্টের হাত ধরেই অন্যান্য ইনস্যুরেন্সের কারসাজিতে নামেন তিনি। পরে ইনস্যুরেন্সের পাশাপাশি অন্যান্য কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতেও জড়িয়ে পড়েন।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২২ সালের ১৯ জুন গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির জন্য হিরুর স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান ও তাঁদের সহযোগীদের ৪২ লাখ টাকা, ২০২২ সালের ১৯ জুন ঢাকা ইনস্যুরেন্সের জন্য কাজী সাদিয়া হাসান ও তাঁদের সহযোগীদের ৯৫ লাখ টাকা এবং একই সময়ে এশিয়া ইনস্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির জন্য হিরুর দেশ আইডিয়াল ট্রাস্ট কো-অপারেটিভকে ৭২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০২২ সালের ৬ জুলাই ফরচুন সুজের শেয়ার কারসাজির জন্য হিরুর বাবা আবুল কালাম মাতবর ও তাঁর সহযোগীদের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, একই সময়ে এনআরবিসি ব্যাংকের জন্য হিরুর বোন কনিকা আফরোজ ও তাঁর সহযোগীদের ৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

একই বছরের ২ আগস্ট ওয়ান ব্যাংকের জন্য আবুল কালাম মাতবর ও তাঁর সহযোগীদের ৩ কোটি টাকা, একই সময়ে বিডিকম অনলাইনের জন্য হিরুর প্রতিষ্ঠান ডিআইটি কো-অপারেটিভ ও সহযোগীদের ৫৫ লাখ টাকা, ৩০ অক্টোবর আপিডিসি ফাইন্যান্সের জন্য হিরু ও সহযোগীদের ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির জন্য কাজী সাদিয়া হাসানকে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা ও হিরুর প্রতিষ্ঠান ডিআইটি কো-অপারেটিভকে ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় বলে চিঠিতে তুলে ধরা হয়।

এছাড়াও ২০২৪ সালের ২১ মার্চ জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার কারসাজির জন্য আবুল খায়ের ও সহযোগীদের ২০ লাখ টাকা এবং গত ২৪ সেপ্টেম্বর প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির জন্য ফের ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এই ঘটনায় হিরুর ব্যবসায়িক পার্টনার সাকিব আল হাসানকেও ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে বিএসইসি।

৩১তম বিসিএস ক্যাডারের সমবায় কর্মকর্তা আবুল খায়ের পাঁচ বছর আগেও বিনিয়োগকারীদের কাছে খুব একটা পরিচিত ছিলেন না। তবে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে আলাদিনের চেরাগ নিয়ে শেয়ারবাজারে আবির্ভাব ঘটে হিরুর। তিনি হিরু নামেই সমধিক পরিচিত।

পরিবারের সদস্য ও অন্য সহযোগীদের নিয়ে কারসাজির বিশাল সিন্ডিকেট বা চক্র গড়ে তোলেন তিনি। এতে রয়েছে স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান, বাবা আবুল কালাম মাতবর, মা আলেয়া বেগম, বোন কনিকা আফরোজ, ভাই মোহাম্মদ বাসার ও সাজিদ মাতবর, স্ত্রীর ভাই কাজী ফুয়াদ হাসান ও কাজী ফরিদ হাসান।

আবুল খায়ের হিরু বাংলাদেশে শেয়ার কেলেঙ্কারিতে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়েও অল্প সময়ে দেশের শেয়ারবাজারে সমালোচিত হয়েছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর হিরু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের পাশাপাশি শেয়ার লেনদেনের বিও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, হিরুর বিষয়ে বিভিন্ন সময় তদন্তে কারসাজির প্রমাণের ভিত্তিতে অর্থদণ্ড করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই তাঁদেরকে জরিমানা করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীর স্বার্থ রক্ষা ও শেয়ারবাজারে আরও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, যে কোনো কারসাজিকারকদের বিরুদ্ধে আগামীতে কমিশন আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

৮ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের এক উদ্যোক্তা ৮ লাখের বেশি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।

জানা গেছে, কোম্পানির উদ্যোক্তা ডলি ইকবালের কাছে ৮ লাখ ৭৫ হাজার ৭২টি শেয়ার রয়েছে। এখান থেকে তিনি ৮ লাখ ৩৩ হাজার ৪০২টি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।

আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ঘোষণাকৃত শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন করবেন এই উদ্যোক্তা।

পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে বিনিয়োগকারীরা

দেশের অস্থির পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে এবং বিনিয়োগকারীদের পুঁজি রক্ষায় প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। একইসঙ্গে আগামীকাল রোববার (২০ অক্টোবর) সকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর স্মারকলিপি দেবেন তারা। বিনিয়োগকারীদের এক সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের গণসংযোগ ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে এ স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ কর্মসূচিতে নারী ও পুরুষ বিনিয়োগকারীরা অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের পক্ষে বুলবুল আহমেদ বলেন, বহু বছর ধরে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত। বিনিয়োগকারীদের সব পুঁজি শেষ হয়ে গেছে। অপরদিকে, পুঁজিবাজার থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার ও লুটপাট হয়েছে। এতে পুঁজিবাজার ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গণবিপ্লবের মাধ্যমে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল যে, পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু, দেখা যাচ্ছে, ধারাবাহিক পতনের ফলে গত ১৫ বছরের চেয়ে বর্তমান সময়ে পুঁজিবাজার বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়ে প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। গত ৩০ বছরেও এমন পুঁজিবাজার আমরা দেখি নাই।

তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজারে প্রতিনিয়ত পতন ঘটছে। এমন পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাও বিনিয়োগকারীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএসইসি এমন সব সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, যার ফলে পুঁজিবাজারে পতন আরো ত্বরান্বিত হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে যাবে। এখানে আর কেউ বিনিয়োগ করতে আসবে না। তাই, বিনিয়োগকারীদের রক্ষার্থে আমরা আজ এ কর্মসূচি পালন করছি। পাশাপাশি, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এরই ধারাবাহিকতায় বিনিয়োগকারীরা রোববার সকালে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আয় বেড়েছে

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ২০ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) মিলিয়ে তথা ৯ মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৭৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৩ টাকা ৬৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৪৫ টাকা ৮৬ পয়সা।


এপেক্স ফুডসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এপেক্স ফুডস ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের অর্থবছরে ইপিএস হয়েছিল ৮ টাকা ৯১ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২৭ টাকা ৮২ পয়সা।

আলোচন্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয় ২৩ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮১ টাকা ৮৪ পয়সা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ৭ ডিসেম্বর, বেলা ১১টায়, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ নভেম্বর।

এপেক্স স্পিনিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিংয়ের ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৬৫ পয়সা। আগের অর্থবছরে ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা ৫১ পয়সা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৩ টাকা ১ পয়সা।

আলোচন্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয় ২২ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৬ টাকা ২৪ পয়সা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ৭ ডিসেম্বর, সকাল ১০টায়, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ নভেম্বর।

লাভেলো আইসক্রিমের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।আমার আশেপাশের সেরা রেস্টুরেন্ট

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা।

 

 

 

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: