facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ০৪ ডিসেম্বর বুধবার, ২০২৪

Walton

পুঁজিবাজারে টানাপড়েনসহ গুরুত্বপূর্ণ ১৫ খবর (আপডেট)


০১ ডিসেম্বর ২০২৪ রবিবার, ১০:১২  এএম

ডেস্ক রিপোর্ট

শেয়ার বিজনেস24.কম


পুঁজিবাজারে টানাপড়েনসহ গুরুত্বপূর্ণ ১৫ খবর (আপডেট)

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ১৭৫ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড।

ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

রোববার (১ ডিসেম্বর) আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে দশমিক ১০ পয়সা বা ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।

দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

রোববার দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- নর্দান ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রায়াল ফাইন্যান্সের ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৩ দশমিক ৪১ শতাংশ, সিটি ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ওয়াটা কেমিক্যালসের ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং তুং হাই নিটিং এন্ড ডাইং লিমিটেডের শেয়ার দর ৩ দশমিক ১২ শতাংশ কমেছে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ১৪৮টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।

রোববার (১ ডিসেম্বর) প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ৩ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।

দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা মুন্নু ফেব্রিক্সের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ বেড়েছে। আর ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে এমারেল্ড অয়েল।

রোববার দরবৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- দেশবন্ধু পলিমারের ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, ড্রাগণ সোয়েটারের ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ, ডমিনেজ স্টিলের ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, এইচ আর টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারের ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং গোল্ডেন সনের লিমিটেডের ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।

লেনদেনের শীর্ষে এনআরবি ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এনআরবি ব্যাংক পিএলসি।

রবিবার (০১ ডিসেম্বর) এনআরবি ব্যাংকের ১৮ কোটি ১ লাখ ২৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।

লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা এমারেল্ড অয়েলের আজ ১০ কোটি ৯০ লাখ ৮২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১০ কোটি ২৮ লাখ ১৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে সী পার্ল হোটেল।

রবিবার লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- জেনেক্স ইনফোসিস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইনট্রাকো রিফুয়েলিং, অগ্নি সিস্টেমস, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, মিডল্যান্ড ব্যাংক এবং ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)।

পাঁচ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ সোমবার

রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে আগামীকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) ২০২৪ তারিখ বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড, এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস, বেস্ট হোল্ডিংস, শাহজীবাজার পাওয়ার এবং স্কয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেড।

এর আগে কোম্পানিগুলো শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন শুরু করে। আজ কোম্পানিগুলোর শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন সম্পন্ন হবে।

আর রেকর্ড ডেটের পর আগামী মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) কোম্পানিগুলো আবার লেনদেনে ফিরবে।

 

সেই এশিয়াটিক ল্যাবের আয়ে ধস, বেরিয়ে আসছে আসল রূপ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া থেকেই অনিয়মে জড়িত কোম্পানি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিটির আয়ে ধস নেমেছে।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯২ পয়সা আয় হয়েছিল।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৬০ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৭৪ পয়সা ছিল।

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।

এদিকে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) উত্তোলিত অর্থের ব্যবহার এবং বিগত ৬ বছরের আর্থিক প্রতিবেদন খতিয়ে দেখতে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।

গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. আল মাসুম মৃধা, বিএসইসির সহকারী পরিচালক মোসাব্বির আল আশিক এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপক স্নেহাশিষ চক্রবর্তী।স্টক ব্রোকারেজ

মিথ্যা জমির মালিকানা দাবি, ভুল আর্থিক এবং জালিয়াতি শেয়ার মানি ডিপোজিটের অভিযোগ উঠায় ২০২২ সালের জানুয়ারিতে আইপিও সাবস্ক্রিপশন প্রক্রিয়াটি স্থগিত করা হয়েছিল। পরে তদন্তে জাল জমির মালিকানা নথি, ভুল আর্থিক বিবরণী এবং জালিয়াতি শেয়ার মানি ডিপোজিটের প্রমাণ পাওয় যায়। এরই ধরাবাহিকতায় বিএসইসি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরির প্রত্যেক পরিচালক ও ইস্যু ম্যানেজারকে ৫০ লাখ টাকা করে জরিমানা করে। এছাড়া ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির আহমেদ, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা এবং কোম্পানি সচিবকে ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ, উৎপাদন ভবন নির্মাণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে বলে জানিয়ে ছিল কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছে শাহজালাল ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের বড় দরপতন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসির (ইপিজিএল) গত সপ্তাহে শেয়ারদর কমেছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটির সমাপনী শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৮০ পয়সায়, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৪ টাকা ৩০ পয়সা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির পর্ষদ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭৫ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সায় (পুনর্মূল্যায়িত)।

সমাপ্ত ২০২২-২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের হিসাব বছরে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৫১ পয়সা। ৩০ জুন ২০২৩ শেষে এককভাবে কোম্পানিটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ১৮ পয়সায় (পুনর্মূল্যায়িত)।

২০২১-২২ হিসাব বছরে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের দিয়েছে ইপিজিএল। আলোচ্য হিসাব বছরে এর বাইরে আর কোনো লভ্যাংশের সুপারিশ করেনি কোম্পানিটি। এ হিসাব বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২টাকা ৩০ পয়সা। ৩০ জুন ২০২২ শেষে কোম্পানিটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪৮ টাকা ১৮ পয়সায় (পুনর্মূল্যায়িত), আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৪৯ টাকা ১ পয়সা।

২০২১ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৯০ কোটি ১৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৪৪৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৯ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৬। এর মধ্যে ৫৪ দশমিক ১৩ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ১৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ২৮ দশমিক ২৯ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে। ডিএসইতে গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১২ টাকা ১০ ও ৩৪ টাকা ৫০ পয়সা।

১৫ শতাংশ দর বেড়েছে এনআরবি ব্যাংকের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনআরবি ব্যাংকের শেয়ারদর গত সপ্তাহ শেষে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৩২ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটির সমাপনী শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৩০ পয়সায়, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৪০ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২৪ হিসাব বছরের তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৩ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৮৩ পয়সায়।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ ও উদ্যোক্তা পরিচালকদের ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৯৪ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭৮ পয়সায়।

সর্বশেষ ঋণমান অনুসারে, ব্যাংকটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে এ প্লাস ও স্বল্পমেয়াদে এসটি-টু। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ৩১ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং রেটিং ঘোষণার দিন পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক অন্যান্য পরিমাণগত ও গুণগত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।

২০২৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনআরবি ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৬৯০ কোটি ৫৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১২৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ৬৯ কোটি ৫ লাখ ৮৭ হাজার ২০০। এর মধ্যে ৭৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে।

লোকসানে ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা

বিদায়ী সপ্তাহে (২৪ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ৫ খাতে। এর ফলে এই ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসানে রয়েছে। আলোচ্য সময়ে ১৫ খাতে দর বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইবিএল সিকিউরিটিজ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে জীবন বীমা খাতে ও খাদ্য খাতে। বিদায়ী সপ্তাহে এই দুই খাতে ০ দশমিক ৯০ শতাংশ করে দর কমেছে। ০ দশমিক ৫০ শতাংশ করে দর কমায় তালিকার তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে সাধারণ বীমা খাত ও পাট খাত। একই সময়ে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর কমে তালিকার উঠে এসেছে সিমেন্ট খাত।

এছাড়া, মুনাফায় থাকা ১৫ খাতের মধ্যে- তথ্য প্রযুক্তি এবং সেবা ও আবাসন খাতে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ২ দশমিক ৪০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে কাগজ ও প্রকাশনা খাতে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, প্রকৌশল খাত ও আর্থিক খাত এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতে সমান ১ দশমিক ২০ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ১ দশমিক ১০ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ০ দশমিক ৭০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ০ দশমিক ৬০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়েছে।

মুনাফায় ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা

বিদায়ী সপ্তাহে (২৪ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের ব্যবধানে দর বেড়েছে ১৫ খাতের শেয়ারে। দরবৃদ্ধি পাওয়ায় আলোচ্য সপ্তাহে মুনাফায় রয়েছে এই ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা। আর একই সময়ে দর কমেছে ৫ খাতের শেয়ারে।

ইবিএল সিকিউরিটিজ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি মুনাফা হয়েছে তথ্য প্রযুক্তি এবং সেবা ও আবাসন খাতের শেয়ারে। এই দুই খাতে বিদায়ী সপ্তাহে দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সিরামিক খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং তৃতীয় থাকা ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ দরবৃদ্ধি পেয়েছে।

সাপ্তাহিক রিটার্নে দরবৃদ্ধি পাওয়া অন্য ১১ খাতের মধ্যে- বিবিধ খাতে ২ দশমিক ৪০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে কাগজ ও প্রকাশনা খাতে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, প্রকৌশল খাত ও আর্থিক খাত এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতে সমান ১ দশমিক ২০ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ১ দশমিক ১০ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ০ দশমিক ৭০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ০ দশমিক ৬০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়েছে।

সর্বোচ্চ লেনদেন ১০ কোম্পানির

বিদায়ী সপ্তাহে (২৪ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির। এই ১০ কোম্পানির মোট ৫৯ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- ইস্টার্ন ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, বিচ হ্যাচারি, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, লাভেলো আইসক্রিম, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ফাইন ফুডস, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লকে ইস্টার্ন ব্যাংকের সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ব্লকে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকার। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ২৩ টাকা ২০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৯১ টাকা ৮০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ বিচ হ্যাচারির ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৯৬ টাকা ৯০ পয়সা।

সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৫ কোটি ৫১ লাখ ৭০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ৪ কোটি ৭৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ফাইন ফুডসের ২ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ট্রাস্ট ব্যাংকের ২ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ১ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

সোনালী আঁশের আয় কমেছে তিন গুন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিটির আয় কমেছে তিন গুণের বেশি।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৪ টাকা ৫৯ পয়সা আয় হয়েছিল।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৫ টাকা ৭২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৫ টাকা ১ পয়সা ছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৩ টাকা ৩১ পয়সা।

তাল্লু স্পিনিংয়ের লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৪৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৫ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৪ পয়সা ছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৬৭ পয়সা।

বঙ্গজের আয় বেড়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বঙ্গজ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে মাইনাস ১১ পয়সা ছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ০৮ পয়সা।

লিবরা ইনফিউশনের তিন প্রান্তিক একত্রে প্রকাশ

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত লিবরা ইনফিউশন লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রথম প্রান্তিক

সমাপ্ত বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২১-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭১ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৮৪০ টাকা।

দ্বিতীয় প্রান্তিক

সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর ’২১-ডিসেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৮ পয়সা লোকসান ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৮৪২ টাকা।

তৃতীয় প্রান্তিক

সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি (জানুয়ারি’২২-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানির লোকসান ছিল ৫ টাকা ৬৯ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ,২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৮৪৩ টাকা।

তিন প্রান্তিকে লোকসানে জিএসপি ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।


প্রথম প্রান্তিক


সমাপ্ত প্রথম বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির একত্রিত শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।


গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৯৪ পয়সা।


দ্বিতীয় প্রান্তিক


সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২৪-জুন’২৪) কোম্পানিটির একত্রিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে হয়েছে ১ টাকা ৬৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫২ পয়সা লোকসান ছিল।


গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৮৮ পয়সা।


তৃতীয় প্রান্তিক


সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি একত্রিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানির লোকসান ছিল ২ টাকা ৮১ পয়সা।


গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ০৫ পয়সা।

 

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: