২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ শুক্রবার, ০৮:২২ পিএম
ডেস্ক রিপোর্ট
শেয়ার বিজনেস24.কম
তদন্তের আওতায় থাকা কোম্পানিগুলো:
আমরা নেটওয়ার্ক লিমিটেড, বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড, ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড, লুব-রেফ বাংলাদেশ লিমিটেড, নাভানা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড, রিং সাইন টেক্সটাইলস লিমিটেড, বাংলাদেশ শপিং কর্পোরেশন লিমিটেড, শিকদার ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, সিলভা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড এবং একটিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।
তদন্তের মূল লক্ষ্য:
১. আইপিও, আরপিও এবং রাইট শেয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে কিনা তা যাচাই।
২. কারখানা ও অফিসের কার্যক্রমে কোনো অসঙ্গতি আছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
৩. কোম্পানির আর্থিক হিসাব ও রেকর্ড যাচাই করে লেনদেনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।
তদন্ত প্রক্রিয়া ও সময়সীমা:
প্রতিটি কোম্পানির জন্য তিন সদস্যের পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটিগুলো ৩০ থেকে ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। তদন্ত কর্মকর্তারা কোম্পানির আয়-ব্যয়, নগদ প্রবাহ, ব্যাংক লেনদেন, এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে লেনদেনসহ বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখবেন।
বিশেষ নজরদারিতে একটিভ ফাইন কেমিক্যালস:
এ কোম্পানির কর্পোরেট গভর্ন্যান্স, পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকা, শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা এবং আর্থিক প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা নিয়ে বাড়তি পর্যবেক্ষণ করা হবে।
বিএসইসির মুখপাত্রের বক্তব্য:
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, "বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে কমিশন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর কার্যক্রম ও উত্তোলিত অর্থের ব্যবহারে নজরদারি জোরদার করেছে।"
তদন্তে যেসব বিষয় গুরুত্ব পাবে:
এই উদ্যোগ পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।