ছেলে অথবা মেয়ে সবারি শরীরের অঙ্গ দেখে অনুমান করা যায় সে কেমন। তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কেমন। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে সেটা আরও সুবিধা হয়। কারণ, স্বভাবগতভাবেই মেয়েরা মুখ নিয় যত্নশীল। আর সেই যত্নের ইঙ্গিতও আন্দাজ দেয় ওই মেয়ের রুচি।
--আত্মবিশ্বাস
বিশেষজ্ঞদের মতে যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় কম চওড়া তাঁরা পরিস্থিতি বিশেষে সচেতন হন। আর যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় অন্তত বেশি চওড়া তাঁরা জন্মগতভাবেই আত্মবিশ্বাসী হন।
--আত্মকেন্দ্রিকতা
চোখের উপর থেকে ভ্রুয়ের অবস্থানের মধ্যে দূরত্ব দেখে বোঝা যায় সে কতটা আত্মকেন্দ্রিক। যে মেয়ের ভ্রু চোখ থেকে যত উপরে তার আত্মকেন্দ্রিকতা তত বেশি। সে নিজেকে তত বেশি নিজের মধ্যে রাখতে ভালবাসে।
--সহ্যশক্তি
একটি মেয়ের দু’টি ভ্রুয়ের মধ্যে দূরত্ব দেখে বোঝা যায় তাঁর সহ্যশক্তি কেমন। দু’টি ভ্রুয়ের মধ্যে যত বেশি দূরত্ব তত বেশি সহ্য ক্ষমতা।
--রসবোধ
রসবোধ একটি মানুষের সবথেকে বড় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। উপরের ঠোঁট এবং নাকের দূরত্ব দেখে আন্দাজ করা যায় কার রসবোঘ কেমন। যার যত বেশি দূরত্ব তার রসবোধও তত বেশি। যে মেয়ের এই দূরত্ব কম তাঁর সঙ্গে বিশেষ রসিকতা না করাই ভাল।
--ভদ্রতা
মেয়েদের উপরের ঠোঁট যত বেশি মোটা তাঁর কথায় ও আচরণে ততই ভদ্রতা এবং মহত্ব থাকে। পাতলা ঠোঁটের মেয়েরা সাধারণত ঠোঁটকাটা স্বভাবের হয়ে থাকে।
--বাস্তবজ্ঞান
যাঁদের চোখের পাতা যত মোটা হয় তাঁরা ততটাই স্পষ্ট মনোভাবের হন। যাদের চোখের পাতায় কোনও ভাঁজ নেই তাঁরা খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
--আকর্ষণশক্তি
চোখের মণির রং দেখে বোঝা যায় সেই মেয়ের আকর্ষণশক্তি কেমন। যাঁর চোখের মণির রং যত গাঢ় তাঁর আকর্ষণ ক্ষমতাও তত বেশি।
শেয়ার বিজনেস24.কম
























