০৭ অক্টোবর ২০২৪ সোমবার, ১০:০৫ এএম
স্টাফ রিপোর্টার
শেয়ার বিজনেস24.কম
১৪ প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক-জরিমানা
সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের কারণে গত সেপ্টেম্বরে ১৩ প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক ও একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ভবিষ্যতে এসব প্রতিষ্ঠানকে আইন যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য কঠোরভাবে নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।
বিএসইসির তথ্যানুসারে, গত সেপ্টেম্বরে এনআরবিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। একই মাসে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে এসআইএম ক্যাপিটাল লিমিটেড, এসআইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এরিনা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বিআরবি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, কনমার্ক লিমিটেড, এরিস সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, টোটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড, কাইয়ুম সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ফেডারেল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও ফিনট্রা সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে সতর্ক করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এসআইবিএল সিকিউরিটিজের সিইও ও কমপ্লায়েন্স অথরিটি ওয়ালিদ মাহমুদ সোবহানি, অনুমোদিত প্রতিনিধি আসমা-উল-হোসনা ও ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ; শান্তা সিকিউরিটিজের সিইও ও কমপ্লায়েন্স অথরিটি কাজী আসাদুজ্জামান, কমপ্লায়েন্স অফিসার এসএম হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. আমিনুল ইসলাম ও একই শাখার কমপ্লায়েন্স অফিসার শারমিন মোর্শেদ; এরিনা সিকিউরিটিজের ধানমন্ডি শাখার ইনচার্জ মো. আল তমাস; বিআরবি সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. মোস্তাফিজুর রহমান; কনমার্কের কমপ্লায়েন্স অফিসার মোহাম্মদ শামসুল আরেফিন ও অ্যাকাউন্টস ইনচার্জ মো. আবুল বাশার; এরিস সিকিউরিটিজের এমডি মাসুদুল হক, কমপ্লায়েন্স অফিসার রাশেদ আহমেদ ও ধানমন্ডি ব্রাঞ্চ ইনচার্জ সাকিব কামার; ইউনাইটেড সিকিউরিটিজের সিইও খাইরুল আনাম চৌধুরী, কমপ্লায়েন্স অথরিটি মাহফুজুর রহমান ও অ্যাকাউন্টস ইনচার্জ মো. এনামুল হক; টোটাল কমিউনিকেশনের এমডি মইনুল কাদের, সিইও কাজী জুননুন বশরি, কমপ্লায়েন্স অফিসার, গাউসুল আজম ও বনশ্রী ইনচার্জ মইন কুরশি; কাইয়ুম সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান নূর-ই-নাদিয়া, এমডি নাঈম মো. কাইয়ুম, ডিজিটাল বুথ ইনচার্জ রাকেশ কুমার দেব; ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ, এমডি, সিএফও ও কোম্পানি সচিব; ফেডারেল সিকিউরিটিজের এমডি ওয়াহিদউল্লাহ শহীদ ও বগুড়া ডিজিটাল বুথ ইনচার্জ মো. শরিফুর রহমান; ফিনট্রা সিকিউরিটিজের এমডি অজিত কুমার বণিক, কমপ্লায়েন্স অফিসার মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও বগুড়া ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মিনহাজুর রহমানকে সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে।
জমি কিনবে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ দুই স্থানে জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে কোম্পানিটির মোট খরচ হবে সাড়ে ১১ কোটি টাকার বেশি। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, কোম্পানিটি বসুন্ধরা ও বারিধারা এলাকায় ১২ দশমিক ২৫ কাঠার রেসিডেন্সিয়াল প্লট কিনবে। কোম্পানিটির এ জমি কিনতে ১১ কোটি ৫১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হবে। প্রতি কাঠা জমির মূল্য ৯৪ লাখ টাকা। এছাড়া নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরে কোম্পানিটির বিস্কুট ও কনফেকশনারি কারখানাসংলগ্ন ৬ দশমিক ১৩ ডেসিমল জায়গা কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জমি কিনতে কোম্পানিটির খরচ হবে ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি ডেসিমল জমির মূল্য আড়াই লাখ টাকা।
অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ৮৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময় যা ছিল ৭ টাকা ৩০ পয়সা। গত ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫২ টাকায়।
১৯৮৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৮০২ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৯ কোটি ৯৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৮৬। এর মধ্যে ৪৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ১৮ দশমিক ২০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ২৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী ও বাকি ১১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
ওরিয়ন ইনফিউশনের রাইট শেয়ারে বিএসইসির অসম্মতি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওরিয়ন ইনফিউশনের রাইট শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাবে অসম্মতি জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ২০ কোটি ৩৫ লাখ ৯৭ হাজার ৬০০ টাকা উত্তোলন করতে চেয়েছিল। এজন্য বিএসইসিতে রাইট শেয়ার ইস্যুর জন্য আবেদন করেছিল। কিন্তু বিএসইসি কোম্পানিটির রাইট শেয়ার ইস্যুতে সম্মতি দেয়নি।
এর আগে কোম্পানির পর্ষদ সভায় দুটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত হয়। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১০ টাকা।
১৯৯৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওরিয়ন ইনফিউশনের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৭৬০। এর মধ্যে ৪০ দশমিক ৬১ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ৫ দশমিক ৪২ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী ও বাকি ৫৩ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে। গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ২৬৬ ও ৭২৬ টাকা ৯০ পয়সা।
চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা, আগের হিসাব একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫৩ পয়সায়।
সাবমেরিন কেবলসের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি) ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৪ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ সময়ে কোম্পানিটির নিট মুনাফা কমেছে ৩৫ শতাংশ। কোম্পানিটির এক মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে কোম্পানিটির আয় হয়েছে ৩৯৯ কোটি টাকা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৫১৫ কোটি টাকা। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২৭৯ কোটি টাকা।
সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে বিএসসিপিএলসির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ১০ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৬ টাকা ৯২ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৩ টাকা ৬ পয়সায়।
এদিকে আলোচ্য হিসাব বছরের ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৭ নভেম্বর বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে এজিএম আহ্বান করেছে কোম্পানিটি। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ৪ নভেম্বর।
সমাপ্ত ২০২২-২৩ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বিএসসিপিএলসি। সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল কোম্পানিটি। ২০২০-২১ হিসাব বছরে ৩৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।
যুক্তরাজ্যের বাজারে যুক্ত হচ্ছে রেনাটার দুই ওষুধ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি রেনাটা পিএলসির দুটি ওষুধ যুক্তরাজ্যের বাজারে যুক্ত হচ্ছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, যুক্তরাজ্যের বাজারে সারট্রালাইন ১০০ এমজি ও প্রোপিলথিওরাসিল ৫০ এমজি ট্যাবলেটের প্রথম চালান সফলভাবে পাঠানো হয়েছে। উচ্চমানের এ পণ্যগুলো বাংলাদেশের রাজেন্দ্রপুরে রেনাটার ইউকে-এমএইচআরএ অনুমোদিত কারখানায় তৈরি হয়েছে।
রেনাটা-ইউকের ব্র্যান্ডিংয়ের অধীনে ও লোকাল কমার্শিয়ালাইজেশন টিমের মাধ্যমে এ ওষুধগুলো শিগগিরই যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যাবে। বাংলাদেশে এ ওষুধগুলো স্থানীয় ব্র্যান্ড সেরোনেক্স (সারট্রালাইন) ও পিটিইউ (প্রোপিলথিওরাসিল) নামে পরিচিত।
এর আগে রেনাটার ক্যাবারগোলিন নামের ০.৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট ইউরোপে অনুমোদন পেয়েছে। ইইউ ডিসেন্ট্রালাইজড প্রসিডিউরের (ডিসিপি) অধীনে এ অনুমোদন পায় কোম্পানিটি। কোম্পানিটির নতুন এ ওষুধ ইউরোপের আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, পর্তুগাল, ইতালি, ডেনমার্ক, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে ও স্পেনের বাজারে অনুমোদন পেয়েছে। এটি প্রাথমিকভাবে হাইপারপ্রোল্যাক্টিনেমিয়া ও পারকিনসন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
১৯৭৯ সালে পুঁজিবাজারে আসা রেনাটা পিএলসি ১৯৭২ সালে মার্কিন ওষুধ জায়ান্ট ফাইজারের একটি কোম্পানি হিসেবে বাংলাদেশে যাত্রা করে। ১৯৯৩ সালে ফাইজার স্থানীয় শেয়ারহোল্ডারদের কাছে তাদের মালিকানা বিক্রি করে চলে যায় এবং কোম্পানির নাম ফাইজার (বাংলাদেশ) লিমিটেডের বদলে হয় রেনাটা লিমিটেড। বর্তমান নাম রেনাটা পিএলসি। কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৮৫ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১১৪ কোটি ৬৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ২ হাজার ৯১২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৪৬ লাখ ৯৬ হাজার ৪৯০। এর মধ্যে ৫১ দশমিক ২৯ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ২০ দশমিক ৭১ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ২১ দশমিক ৪১ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী ও বাকি ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
ডিএসইতে গতকাল রোববার রেনাটা পিএলসির শেয়ার সর্বশেষ ৭০২ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ার ৬০৮ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ১ হাজার ২১৭ টাকা ৯০ পয়সায় ওঠানামা করেছে।
শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।